কাজের মেয়ের সাথে জীবনের প্রথম চোদাচুদি
Desi teen XXX Mobile porn videos and Sex movies, Desi Teen Xxx Mms and watch fo free, Desi Teen Xxx Mms porn movies, indian desi teen xxx Downloads, Scandal hard porn Desi Teen Mms Scandal video, Watch Desi Teen Mms porn videos for free, Desi Indian Teen Girl Fucked By His Father, Naughty Desi Teen Masterbating And Shaking Boobs, Download desi scandal college free mobile Porn, XXX Videos and many more sex clips, desi real sister fucking her brother/xxx bangla rape raf xxx video Downloads, ultimate xxx porn and sex site, Fresh models from young hardcore teen sex videos free,
কাজের মেয়ে চোদার ভিডিও দেখতে চাইলে ক্লিক করো ছবিতে। কি কচি ভোদা রে..... তুমিও এভাবে চুদতে পারো।
মাগী চোদা মামারা আমাকে দেখলে কেউ ওই রকম মানুষ ভাববে না. আমি নিতান্ত সাদাসিধে একজন মানুষ. খুব ছোটো বেলা থেকে মধ্যবিত্ত পরিবারে বড়ো হয়েছি. খুব নরমাল লাইফ লীড করেছি. যে পাড়ায় থাকতাম সেখানকার সবাই খুব মার্জিতো ও ভদ্র ছেলে বলে এ জানত আর লোককে আমার উদাহরন দিতো. কিন্তু আমার ভিতরে যে একটা কূতসিত মানসিকতা কাজ করতো তা কখনই আমি বাড়িতে বা আমার কাজে কর্মে প্রকাশ করতাম না. এমনকি কোনো দিন পাড়ার কোনো মেয়েদের দিকে তাকাতাম না. আড্ডা মারতাম না. উগ্রো বা বাজে ছেলেদের সাথে মিসতাম না. কোনো দিন স্কূল কামাই করি নি. কলেজ যূনিভার্সিটীতেও নয়.
আজ আমি বিবাহিতো. আমার ঘরে ফুটফুটে দুটি সন্তান রয়েছে. কিন্তু আমি আমার প্রীভিয়াস লাইফে যা করেছি আমি আজও অপোরাধ ফীল করি. ভনিতা বাদ দিয়ে শুরু করলাম মামা রা.
আমি তখন টগবগে কিশোর. মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে সব সময় ভিতর্কার রপূ গুলো. কখনো সজ্জো করতে পারি কখনো বা হাত মেরে খান্ত হই. সবার সামনে ভালো থাকার চেস্তা করি. এমন একটা ভাব করি যে ভাজা মাছটা উল্টে খেতে জানি না.
আমাদের গ্রামের বাড়ি থেকে একজন কাজের মেয়ে আনা হলো. বয়সে আমার চেয়ে কিছু বড়ো হবে. ভীষণ সুন্দর তার শরীরের গঠন. তাকিয়ে থাকার মত. কিছু বলি না. আমি তো লোক দেখানো ভদ্র. মেয়েটা থাকে আমাদের রান্না ঘরে. আমি যে রূমে থাকি তার মাঝখানে শুধু একটা স্পেস. তার পর রান্না ঘর. আমি রাতের বেলা ডেইলী ছট ফট করি, উঠে যাই. রান্না ঘরের কাছে যাই. দেখি শুয়ে আছে মেয়েটা. উল্টো পাল্টা ভঙ্গিতে. বুকের কিছুটা খোলা. পা দুভাজ হয়ে আছে. আমি উত্তেজিতো হই. কিন্তু সাহস হয় না. আবার গিয়ে শুয়ে থাকি. আবার উঠে আসি. কখনো ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পারি. মেয়েটিকে আমি খারাপ বলবো না. কারণ তার চালচলনে কখনো খারাপ ছিলো না. বা আচরণেও কখনো মনে হয় নি যে সে ওই রকম কিছু চাই যা আমি চাই. অমনি করতে করতে ৬ মাস পর হয়ে গেলো. বাবা মা গ্রামের বাড়ি যাবেন বলে ঠিক করলেন. শুধু আমার খাওয়ার অসুবিধা হবে ভেবে রেখে গেলেন মেয়েটিকে. আমার দিদি রয়েছে যে আমার থেকে বয়সে অনেক বড়ো. উনি তখন যূনিভার্র্সিটীতে পড়েন. প্রসংগতো উল্লেখ করছই আমরা দু ভাই বোন.
আমি তখন টগবগে কিশোর. মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে সব সময় ভিতর্কার রপূ গুলো. কখনো সজ্জো করতে পারি কখনো বা হাত মেরে খান্ত হই. সবার সামনে ভালো থাকার চেস্তা করি. এমন একটা ভাব করি যে ভাজা মাছটা উল্টে খেতে জানি না.
আমাদের গ্রামের বাড়ি থেকে একজন কাজের মেয়ে আনা হলো. বয়সে আমার চেয়ে কিছু বড়ো হবে. ভীষণ সুন্দর তার শরীরের গঠন. তাকিয়ে থাকার মত. কিছু বলি না. আমি তো লোক দেখানো ভদ্র. মেয়েটা থাকে আমাদের রান্না ঘরে. আমি যে রূমে থাকি তার মাঝখানে শুধু একটা স্পেস. তার পর রান্না ঘর. আমি রাতের বেলা ডেইলী ছট ফট করি, উঠে যাই. রান্না ঘরের কাছে যাই. দেখি শুয়ে আছে মেয়েটা. উল্টো পাল্টা ভঙ্গিতে. বুকের কিছুটা খোলা. পা দুভাজ হয়ে আছে. আমি উত্তেজিতো হই. কিন্তু সাহস হয় না. আবার গিয়ে শুয়ে থাকি. আবার উঠে আসি. কখনো ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পারি. মেয়েটিকে আমি খারাপ বলবো না. কারণ তার চালচলনে কখনো খারাপ ছিলো না. বা আচরণেও কখনো মনে হয় নি যে সে ওই রকম কিছু চাই যা আমি চাই. অমনি করতে করতে ৬ মাস পর হয়ে গেলো. বাবা মা গ্রামের বাড়ি যাবেন বলে ঠিক করলেন. শুধু আমার খাওয়ার অসুবিধা হবে ভেবে রেখে গেলেন মেয়েটিকে. আমার দিদি রয়েছে যে আমার থেকে বয়সে অনেক বড়ো. উনি তখন যূনিভার্র্সিটীতে পড়েন. প্রসংগতো উল্লেখ করছই আমরা দু ভাই বোন.
বাবা মা চলে গেলেন গ্রামের বাড়িতে. আমার দিদি একটু দূরে তার রূমে আর আমি ওই রাতে যথারিতি আবারও ছট ফট করছি আর রান্না ঘরের পাশে যাতায়াত করছি. অমনি এক সময় মেয়েটা ঘুম থেকে উঠে গেলো. আমি দৌড়ে পালাতে গেলাম. কিন্তু দৌড়ানো হলো না থেকে গেলাম.আস্তে আস্তে অপুরাধ মন নিয়ে নিজের ঘরের দিকে চলে আসছিলাম. এমন সময় মেয়েটা জিজ্ঞেস করলো” আপনার কিছু লাগবো? কোনো অসুবিধা? আমারে বলেন না কেন. আমি কী উত্তর দেবো? আমি থমকে গেছি ধরা পড়ার ভয়ে. এই না ডাক দিয়ে আমার দিদি কে সব বলে দেই. আমি ঘামাচ্ছি. কান দিয়ে গরম ধুয়া বেড় হচ্ছে. আমি কী বলবো? কোনো উত্তর দিতে পারছি না.
বড়ো দিদি জেগে যেতে পারে. আমার সব লোক দেখানো ভালো মানুষ্য শেষ হয়ে যাবে. আমি আমতা আমতা করে মেয়েটিকে বললাম “জল খাবো?” অথচ জল রয়েছে খাবার টেবিলের উপর যা আমার সামনে. মেয়েটা বলল “আপনি রূমে জন আমি জল নিয়ে আসতেছি”. আমি সুবোধ বালকের মতো ঘরে চলে এলাম. মেয়েটা জল দিয়ে গেলো, আমি পুরো গ্লাস জল শেষ করে তার হাতে দিয়ে সুবোধ বালকের মতো শুয়ে পরলাম. সারা রাত ভয়ে ছট্ফট্ করতে করতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছি বলতে পারবো না. সকালে ঘুম ভাঙ্গলো দেরিতে. দেখি দিদি যূনিভার্র্সিটী চলে গেছে. বাড়িতে শুধু আমি আর কাজের মেয়েটা. কিন্তু আর সাহস হচ্ছে না. আমি ভয় পেয়ে গেছি. কারণ আমি কাপুরুষ প্রকৃতির. আমার সাহস নেই তার সামণে মুখ ফুটে বলার যে আমি তোকে চাই. তোকে উপবোগ করতে চাই , আমার যৌবন জ্বালা মেটাতে চাই. কিন্তু এসব বলার মতো মানুষ আমি নই. ১২.৩০ টায় ক্লাস আমি স্কূলে চলে গেলাম. এর মধ্যে মেয়েটির সঙ্গে আর কোনো কথা আমি বলি নি. মেয়েটির চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলি নি. মাথা গুজে ব্রেকফাস্ট করেছি. তার পর হালকা খেয়ে স্কূল. মন নেই আমার ক্লাসে. শুধু ভয় কাজ করছে. না জানি কাওকে বলে দেই. না জানি দিদির কাছে নালিশ করে. না জানি বাবা আসলে নালিশ করে. কিংবা পাশের বাড়ির কোনো কাজের মেয়ের সঙ্গে এসব নিয়ে কথা বলে. তখন আমি আর কাওকে এই মুখ দেখাতে পারবো না. টিফিন পীরিযডে বাড়ি চলে আসলাম. ক্লাস আর করবো না. এসে দেখি দিদি বাড়িতে. আমার ভয়ে শুকিয়ে যাবার অবস্থা. দিদির রাগ দেখে আরও ভয় পেয়ে গেলাম. দেখলাম না আমার বিষয়ে কিছু নয়. বাড়িতে জল নেই, তাই দিদির মেজাজ খারাপ. আমি আমার ঘরে শুয়ে আছি. দিদি খেতে ডাকলো. খাবার সময় দিদি বলল উনি উনার ফ্রেংড্স এর বাড়ি যাবেন এবং সন্ধ্যার মধ্যে ফিরে আসবেন. আমি জেনো বাড়ি থাকি. কারণ বাবা মা ফোন করতে পারেন.
আমি টীভী দেখছি আর শক্ত হয়ে বসে আছি. কিন্তু আমার ভিতর কার ওই রপূ গুলো কী আমাকে শান্তি দিচ্ছে? বার বার ওই মেয়ের রাতের শুয়ে থাকার ওই দৃষ্য গুলো মনে পরছে. মেয়েটিকে মাঝে মাঝে ডাকি এটা ওটা চাই. কখনো চানাচুর, কখনো চা এই সবই ভনিতা.
মামারা সত্যি কিছু বলতে গেলে এই সমস্ত হিস্টরী চলে আসে. কারণ আমি যা বলছি তার এক বর্ণও মিথ্যে নয়.
আমি টীভী দেখছি আর শক্ত হয়ে বসে আছি. কিন্তু আমার ভিতর কার ওই রপূ গুলো কী আমাকে শান্তি দিচ্ছে? বার বার ওই মেয়ের রাতের শুয়ে থাকার ওই দৃষ্য গুলো মনে পরছে. মেয়েটিকে মাঝে মাঝে ডাকি এটা ওটা চাই. কখনো চানাচুর, কখনো চা এই সবই ভনিতা.
মামারা সত্যি কিছু বলতে গেলে এই সমস্ত হিস্টরী চলে আসে. কারণ আমি যা বলছি তার এক বর্ণও মিথ্যে নয়.
টীভী তে নাটক হচ্ছে তখন ন্যাশনাল ছাড়া কোনো চ্যানেল ছিলো না. হঠাত ফোনে বেজে উঠলো. বাবার গলা কোনো অসুবিধা হচ্ছে কিনা জিজ্ঞেস করলেন. মা কথা বললেন আমাদের কোনো অসুবিধা হচ্ছে কিনা সেসব জানতে চাইলেন. কাজের মেয়েটা ফোনের আওয়াজ পেয়ে দৌড়ে এসে আমায় বলল” মাসিমা ফোনে করেছে?
আমি: হ্যাঁ
মেয়েটা: জীগান না আমার বাবা মা কেমন আছে?
আমি: মা সুনিতার মা বাবা কেমন আছে জিজ্ঞেস করছে? মা জবাব দিলেন ভালো আছে.
আমি সুনিতাকে বললাম তোমার বাবা মা ভালো আছে. ও খুশি হয়ে আবার রান্না ঘরে চলে গেলো. উল্লেক্ষ্য যে কাজের মেয়েটির নাম ছিলো সুনিতা. বিকেল ৫ টা হবে আমার তন্দ্রা মতো এসে গেছিলো. টীভীর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেলো.
” আমি চেয়ে দেখি সুনিতা সোফার কোনাই বসে টীভী দেখছে. আমি ভাবছি কিছু বলা উচিত? না কী আবার অন্য কিছু ভাববে. আবার ভাবছি না কিছু বলা দরকার নেই. যেভাবে আছে থাক. এই রকম ভাবছি, হঠাত সুনিতা বলল “দাদাবাবু আপনের রাইতে ঘুম কম হয়”
আমি: কেনো?
সুনিতা: না মনে মাঝে মাঝে দেহি আপনি হাঁটা হঁটি করতাছেন.
আমি: অবাক হয়ে ” তুই দেখিস”
সুনিতা: হ্যুঁ
আমি: আর কিছু দেখিস?
সুনিতা: আপনি মাঝে মাঝে রান্না ঘরের কাছে আইশা দাড়ায়া থাকেন, আবার চলে যান”
আমি: তুই তাও দেখেছিস? কাওকে বলিস না .”আমি ভয় পেয়ে গেলাম
সুনিতা: না কারে বলুম? আর কেন বলুম?
বলে উঠে চলে গেলো সুনিতা. আমি আবার ঘামাচ্ছি. কী সাংঘাতিক এই মেয়ে তো সব দেখে আর তো রাতে রান্না ঘরে পাশে যাওয়া যাবে না.
আমি: হ্যাঁ
মেয়েটা: জীগান না আমার বাবা মা কেমন আছে?
আমি: মা সুনিতার মা বাবা কেমন আছে জিজ্ঞেস করছে? মা জবাব দিলেন ভালো আছে.
আমি সুনিতাকে বললাম তোমার বাবা মা ভালো আছে. ও খুশি হয়ে আবার রান্না ঘরে চলে গেলো. উল্লেক্ষ্য যে কাজের মেয়েটির নাম ছিলো সুনিতা. বিকেল ৫ টা হবে আমার তন্দ্রা মতো এসে গেছিলো. টীভীর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেলো.
” আমি চেয়ে দেখি সুনিতা সোফার কোনাই বসে টীভী দেখছে. আমি ভাবছি কিছু বলা উচিত? না কী আবার অন্য কিছু ভাববে. আবার ভাবছি না কিছু বলা দরকার নেই. যেভাবে আছে থাক. এই রকম ভাবছি, হঠাত সুনিতা বলল “দাদাবাবু আপনের রাইতে ঘুম কম হয়”
আমি: কেনো?
সুনিতা: না মনে মাঝে মাঝে দেহি আপনি হাঁটা হঁটি করতাছেন.
আমি: অবাক হয়ে ” তুই দেখিস”
সুনিতা: হ্যুঁ
আমি: আর কিছু দেখিস?
সুনিতা: আপনি মাঝে মাঝে রান্না ঘরের কাছে আইশা দাড়ায়া থাকেন, আবার চলে যান”
আমি: তুই তাও দেখেছিস? কাওকে বলিস না .”আমি ভয় পেয়ে গেলাম
সুনিতা: না কারে বলুম? আর কেন বলুম?
বলে উঠে চলে গেলো সুনিতা. আমি আবার ঘামাচ্ছি. কী সাংঘাতিক এই মেয়ে তো সব দেখে আর তো রাতে রান্না ঘরে পাশে যাওয়া যাবে না.
সুনিতা একটু পর এসে জিজ্ঞেস করলো ” আপনারে চা ডীমু”
আমি বললাম : দে
সুনিতা চা নিয়ে এলো. টী টেবিল সামনে নিয়ে আসার সময় ওর্না টা নীচে নেমে গেলো. আমি অবাক হয়ে দেখছি. কারণ এর আগে আমি কখনো এমন সাদা ব্রেস্ট দেখিনি. সুনিতার চোখে চোখ পড়তে সুনিতা নিজেকে ঠিক করে নিলো. চা দিয়ে চলে গেলো. একটু পর আবার আসলো
বলল” আপনার আর কিছু লাগবো দাদাবাবু? আমি কাপড় ধোবো. কোনো কিছু লাগলে আমারে বাথরুমে গিয়া ডাইকেন” আমি জানি না আমার মুখ দিয়ে কী বের হলো. স্পস্টও মনে আছে আমি বোলেছিলাম হয়তো কিছুটা আনমনে : যা চাই তা তো তুই দিবি না” খুব জোরে বলি নি.
সুনিতা অবাক হয়ে চেয়ে চলে গেলো. সন্ধ্যে হয়ে এলো. দিদিরো তো চলে আসার কথা. কিন্তু আসছে না কেনো? আমি পড়তে বসলাম. পড়া কী আর হয়. মাথায় যতো সব আজগুবি চিন্তা আসছে.. তবু রেজ়াল্ট ভালো করতে তো হবে. সামনে পরীক্ষা. আমি তো লোক দেখানো ভালো ছেলে. লোকেরা রেজ়াল্ট দেখে. অথএব আমাকে রেজ়াল্ট ভালো করতেই হবে. আমি পরছি এমন সময় দিদি চলে এলো. এই রাতে আর আমি ঘর থেকে বের হলাম না. নিজেকে বন্দি করে রাকলাম. জোড় করে ঘুমিয়ে পরলাম. যথা রিতি ব্রেকফাস্ট খেয়ে স্কূলে চলে গেলাম. স্কূলে গিয়ে দেখি ক্লাস হবে না. আজ আমাদের একজন টীচরের এর বার্থডে অনুষ্ঠান. আমি এসবে কখনো এটেংড করতাম না. আমি বাড়ি চলে এলাম. টীভী দেখছি আর আমার কিছু মাছ আছে সেগুলো নিয়ে বিজ়ী আছি. এমন সময় সুনিতা বলল ” দাদাবাবু একটু কস্ট করতে হইবো”
আমি: কী?
সুনিতা: গ্যাসের চুলা টা জলে না. একটু দেইখা জান.
আমি : যা আসছি
আমি গেলাম দেখলাম সত্যি জ্বলছে না. কী যেন হয়েছে. আমি মোরের দোকান থেকে একজন মিস্ত্রী ডেকে এনে চুলা ঠিক করালাম. রান্না শেষ হলে খাওয়ার জন্য ডাকলো সুনিতা. আমি খেলাম. মাঝে মাঝে আর চোখে দেখি সুনিতা ঘর ঝারু দিচ্ছে. খেয়াল করি ওর পুরুষু পাছা. হাতের গড়ন. আর নিজে নিজে উত্তেজিতো হই. হাত মারার জন্য পাগল হয়ে যাই. কিন্তু আমি নিজেকে কংট্রোল করার চেস্তা করি. কারণ শুনেছি হাত মারা নাকি ভালো না.
আমি বললাম : দে
সুনিতা চা নিয়ে এলো. টী টেবিল সামনে নিয়ে আসার সময় ওর্না টা নীচে নেমে গেলো. আমি অবাক হয়ে দেখছি. কারণ এর আগে আমি কখনো এমন সাদা ব্রেস্ট দেখিনি. সুনিতার চোখে চোখ পড়তে সুনিতা নিজেকে ঠিক করে নিলো. চা দিয়ে চলে গেলো. একটু পর আবার আসলো
বলল” আপনার আর কিছু লাগবো দাদাবাবু? আমি কাপড় ধোবো. কোনো কিছু লাগলে আমারে বাথরুমে গিয়া ডাইকেন” আমি জানি না আমার মুখ দিয়ে কী বের হলো. স্পস্টও মনে আছে আমি বোলেছিলাম হয়তো কিছুটা আনমনে : যা চাই তা তো তুই দিবি না” খুব জোরে বলি নি.
সুনিতা অবাক হয়ে চেয়ে চলে গেলো. সন্ধ্যে হয়ে এলো. দিদিরো তো চলে আসার কথা. কিন্তু আসছে না কেনো? আমি পড়তে বসলাম. পড়া কী আর হয়. মাথায় যতো সব আজগুবি চিন্তা আসছে.. তবু রেজ়াল্ট ভালো করতে তো হবে. সামনে পরীক্ষা. আমি তো লোক দেখানো ভালো ছেলে. লোকেরা রেজ়াল্ট দেখে. অথএব আমাকে রেজ়াল্ট ভালো করতেই হবে. আমি পরছি এমন সময় দিদি চলে এলো. এই রাতে আর আমি ঘর থেকে বের হলাম না. নিজেকে বন্দি করে রাকলাম. জোড় করে ঘুমিয়ে পরলাম. যথা রিতি ব্রেকফাস্ট খেয়ে স্কূলে চলে গেলাম. স্কূলে গিয়ে দেখি ক্লাস হবে না. আজ আমাদের একজন টীচরের এর বার্থডে অনুষ্ঠান. আমি এসবে কখনো এটেংড করতাম না. আমি বাড়ি চলে এলাম. টীভী দেখছি আর আমার কিছু মাছ আছে সেগুলো নিয়ে বিজ়ী আছি. এমন সময় সুনিতা বলল ” দাদাবাবু একটু কস্ট করতে হইবো”
আমি: কী?
সুনিতা: গ্যাসের চুলা টা জলে না. একটু দেইখা জান.
আমি : যা আসছি
আমি গেলাম দেখলাম সত্যি জ্বলছে না. কী যেন হয়েছে. আমি মোরের দোকান থেকে একজন মিস্ত্রী ডেকে এনে চুলা ঠিক করালাম. রান্না শেষ হলে খাওয়ার জন্য ডাকলো সুনিতা. আমি খেলাম. মাঝে মাঝে আর চোখে দেখি সুনিতা ঘর ঝারু দিচ্ছে. খেয়াল করি ওর পুরুষু পাছা. হাতের গড়ন. আর নিজে নিজে উত্তেজিতো হই. হাত মারার জন্য পাগল হয়ে যাই. কিন্তু আমি নিজেকে কংট্রোল করার চেস্তা করি. কারণ শুনেছি হাত মারা নাকি ভালো না.
বোরিংগ লাগছে তাই না মামূ রা. এখনো কোনো রসের সাদ পেলেন না এই ভেবে তাই না. হয়তো মনে মনে বলছেন বেটা চটি লিখছে না উপন্নাস ??
” দুপুরে খাওয়া দাওয়া করে একটু ঘুমবো বলে বিছানায় গেলাম. চোখটা লেগেও আসছে . পায়ের হালকা শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেলো. দেখি ঘর ঝারু দিচ্ছে সুনিতা. আমি পাস ফিরে শুয়ে ঘুমের ভান করে পরে রইলাম. আবার দেখছি সুনিতার লুকানো যায়গা গুলো. কখনো হাতের নীচ দিয়ে হালকা করে ব্রেস্ট দেখা যাচ্ছে. চমতকার সাইজ়, কখনো পাছা দেখছি. গঠন দেখে ভিতরে ভিতরে উত্তেজিত হচ্ছি. ঘর ঝারু দিয়ে চলে গেলো সুনিতা. আমি অস্তির হয়ে আছি. কী করবো এভাবে তো চলে না. এত বড় সুযোগ কী করে হাত ছাড়া করি. বাবা মা নেই. মনে মনে ভাবছি আর ফন্দি আঁটছি. কী করে নিজের মনের এই বাসনা পুরণ করবো. কথা বলে ফ্রী হতে হবে সুনিতার সাথে. তার পর মনের ইচ্ছেটা ভদ্র ভাবে প্রকাশ করে নিজের বাসনা মেটাবো.
” দুপুরে খাওয়া দাওয়া করে একটু ঘুমবো বলে বিছানায় গেলাম. চোখটা লেগেও আসছে . পায়ের হালকা শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেলো. দেখি ঘর ঝারু দিচ্ছে সুনিতা. আমি পাস ফিরে শুয়ে ঘুমের ভান করে পরে রইলাম. আবার দেখছি সুনিতার লুকানো যায়গা গুলো. কখনো হাতের নীচ দিয়ে হালকা করে ব্রেস্ট দেখা যাচ্ছে. চমতকার সাইজ়, কখনো পাছা দেখছি. গঠন দেখে ভিতরে ভিতরে উত্তেজিত হচ্ছি. ঘর ঝারু দিয়ে চলে গেলো সুনিতা. আমি অস্তির হয়ে আছি. কী করবো এভাবে তো চলে না. এত বড় সুযোগ কী করে হাত ছাড়া করি. বাবা মা নেই. মনে মনে ভাবছি আর ফন্দি আঁটছি. কী করে নিজের মনের এই বাসনা পুরণ করবো. কথা বলে ফ্রী হতে হবে সুনিতার সাথে. তার পর মনের ইচ্ছেটা ভদ্র ভাবে প্রকাশ করে নিজের বাসনা মেটাবো.
কাজের মেয়েকে চুদতে চাইলে বেশী করে চটি পড়ো। ভিডিও দেখে শেখো কিভাবে চুদতে হয় ও সুখ পেতে ও নিতে হয়। ছবিতে ক্লিক করো....
উঠে চলে গেলাম টীভীর রূমে. আমি ডকলাম সুনিতা কে.
আমি: সুনিতাআআআআআঅ!!!
সুনিতা: কি দাদাবাবু.
আমি: কাজ শেষ হয়েছে?
সুনিতা: কেন?
আমি: একটু চা করে দিবি?
সুনিতা: কাজ শেষ. আমি চা কইরা. দিতাছি.
ফোনে বেজে উঠলো. দিদি ফোনে করেছে ফিরতে সন্ধ্যা হবে বলল. লাইব্ররী ওয়ার্ক করে তার পর ফিরবে.
দাদাবাবু চা সুনিতা চা দিয়ে সোফার পাশে বসে টীভী দেখতে লাগলো. আমি ভাবছি কী করে শুরু করবো কথা. কী দিয়ে শুরু করবো? আর ভিতরে ভিতরে উত্তেজিতো হচ্ছি. এক সময় সাহস নিয়ে কাপুরসচিত ভাবে শুরু করলাম.
আমি: সুনিতা তুই কতো দূর পড়াশুনা করেছিস রে?
সুনিতা: ক্লাস টু তার পর আর স্কূলে যাই নাই, বাবা আর পরাইতে পাড়লো না.
আমি: তাই?
তার পর অনেকখন চুপ চাপ কোনো কথা নেই. হঠাত সুনিতা মুখ খুল্লো
সুনিতা: আচ্ছা আপনার রাইতে ঘুম হয় না কেন? অনেক দিন দেখছি আপনি রাইতে হাঁটা হাঁটি করেন
আমি: তুই দেখেছিস বলিস না কাওকে. ঠিক আছে সুনিতা? আর তুই বুঝবি না এসব.
সুনিতা: আমি বুঝি.
বলে মাথা নিচু করে রইলো. আমি সাহস পেলাম. আর একটু সাহস নিয়ে বললাম কী বুঝিস?
সুনিতা কোনো জবাব দিলো না.
আমি: সুনিতা তুই কতো দূর পড়াশুনা করেছিস রে?
সুনিতা: ক্লাস টু তার পর আর স্কূলে যাই নাই, বাবা আর পরাইতে পাড়লো না.
আমি: তাই?
তার পর অনেকখন চুপ চাপ কোনো কথা নেই. হঠাত সুনিতা মুখ খুল্লো
সুনিতা: আচ্ছা আপনার রাইতে ঘুম হয় না কেন? অনেক দিন দেখছি আপনি রাইতে হাঁটা হাঁটি করেন
আমি: তুই দেখেছিস বলিস না কাওকে. ঠিক আছে সুনিতা? আর তুই বুঝবি না এসব.
সুনিতা: আমি বুঝি.
বলে মাথা নিচু করে রইলো. আমি সাহস পেলাম. আর একটু সাহস নিয়ে বললাম কী বুঝিস?
সুনিতা কোনো জবাব দিলো না.
আমি: সুনিতা আমি তোকে কয়েকটা কথা বলবো কিন্তু কথা দিতে হবে কাওকে বলতে পারবি না.
সুনিতা: কী কথা?
আমি: তুই আগে বল কাওকে বলবি না?
সুনিতা: মাটিতে বইসা কইলাম কাওড়ে কোমু না. আপনি কন.
আমি: সুনিতা রোজ রাতে আমি তোকে দেখতে যাই. তুই শুয়ে থাকিস ওটা আমি দেখি. আমার ভালো লাগে. সুনিতা কাওকে বলিস না
সুনিতা: আমি জানি আপনি আমারে দেখেন. ঐটা আমিও খেয়াল করছি. ডরাইন না আমি মইরা গেলেও কাওরে কোমু না.
আমি: তুই জানিস তাইলে অতদিন আমাকে বলিস নাই কেন?
সুনিতা: কী কোমু. আপনি তো শুধু দেইখা চইলা জান. কিছু তো আর করেন না
আমি: যদি কিছু করতাম তাইলে কী সবারে বলতি.
সুনিতা: তা জানি না. তা আপনি যা কইতে চাইতেছেন এই সব কাম করণ ভালা না. আমি হুঁ.
আমি: সুনিতা শোন?
আমি আমার কূতিশিত বালমনসিকতা দিয়ে শুরু করলাম যুক্তি দেখানো.
আমি: সুনিতা তুই আর আমি যদি রাজী থাকি তাইলে এই সব কোনো ব্যাপার না. কারণ তুই আর আমি একি. তুই ও আমাকে জোড় করছিস না, আমিও তোকে জোড় করছি না. অতএব খারাপ এর প্রশ্ন আসে না.
সুনিতা: না আমি শুনছি এই সব বিয়ার আগে করণ ভালা না.
আমি: দেখ সুনিতা বিয়ের আগে পরে নেই. তর যদি ইচ্ছা হয় তাহলে আমি তোর সাথে এই কাজটা করব নয়তো আর কোনো দিন এসব ব্যাপারে তোকে আর কোনদিন কিছু বলবো না. আর তুই ও দয়া করে কাওকে এই সব ব্যাপারে কিছু বলিস না. আর যদি ইচ্ছা থাকে তো আমাকে বলিস. না বলতে পারলে আমাকে শুধু ইসারা করিস. কিন্তু কোনদিন কাওকে কিছু বলিস না.
সুনিতা : না কোনো দিন কাওরে বলুম না
সুনিতা: কী কথা?
আমি: তুই আগে বল কাওকে বলবি না?
সুনিতা: মাটিতে বইসা কইলাম কাওড়ে কোমু না. আপনি কন.
আমি: সুনিতা রোজ রাতে আমি তোকে দেখতে যাই. তুই শুয়ে থাকিস ওটা আমি দেখি. আমার ভালো লাগে. সুনিতা কাওকে বলিস না
সুনিতা: আমি জানি আপনি আমারে দেখেন. ঐটা আমিও খেয়াল করছি. ডরাইন না আমি মইরা গেলেও কাওরে কোমু না.
আমি: তুই জানিস তাইলে অতদিন আমাকে বলিস নাই কেন?
সুনিতা: কী কোমু. আপনি তো শুধু দেইখা চইলা জান. কিছু তো আর করেন না
আমি: যদি কিছু করতাম তাইলে কী সবারে বলতি.
সুনিতা: তা জানি না. তা আপনি যা কইতে চাইতেছেন এই সব কাম করণ ভালা না. আমি হুঁ.
আমি: সুনিতা শোন?
আমি আমার কূতিশিত বালমনসিকতা দিয়ে শুরু করলাম যুক্তি দেখানো.
আমি: সুনিতা তুই আর আমি যদি রাজী থাকি তাইলে এই সব কোনো ব্যাপার না. কারণ তুই আর আমি একি. তুই ও আমাকে জোড় করছিস না, আমিও তোকে জোড় করছি না. অতএব খারাপ এর প্রশ্ন আসে না.
সুনিতা: না আমি শুনছি এই সব বিয়ার আগে করণ ভালা না.
আমি: দেখ সুনিতা বিয়ের আগে পরে নেই. তর যদি ইচ্ছা হয় তাহলে আমি তোর সাথে এই কাজটা করব নয়তো আর কোনো দিন এসব ব্যাপারে তোকে আর কোনদিন কিছু বলবো না. আর তুই ও দয়া করে কাওকে এই সব ব্যাপারে কিছু বলিস না. আর যদি ইচ্ছা থাকে তো আমাকে বলিস. না বলতে পারলে আমাকে শুধু ইসারা করিস. কিন্তু কোনদিন কাওকে কিছু বলিস না.
সুনিতা : না কোনো দিন কাওরে বলুম না
এই বলে সুনিতা উঠে চলে গেলো. আমি আবার হতাসায় পরে গেলাম. না হলো না. রাজী করাতে পারলাম না সুনিতাকে. গ্রামের সহজ সরল মেয়ে জানে এই সব বিয়ের আগে করা ভালো না. থাক কী আর করা যাবে. আমিও চুপ চাপ বসে রইলাম. বিকেল প্রায় ৫টা বেজে গেছে. ভীষণ বাতরূম এর বেগ চেপেছে. আমি বাথরূমে গেলাম. একবার হাত মারার সখ হলো তবু নিজেকে কংট্রোল করে নিলাম. টীভী রূমে একটা ম্যাগজ়ীন নিয়ে বসলাম. সুনিতা আবার সোফার কাছে এসে বসলো. টীভী দেখছে. আমি আমার পলিটিক্স শুরু করলাম. আমি তার দিকে তাকাচ্ছিই না. পুরো এভইড. কিন্তু খেয়াল করছি সুনিতা মাঝে মাঝে আমার দিকে তাকাচ্ছে.
হঠাত সুনিতা বলতে শুরু করলো কিন্তু অন্য প্রসঙ্গো নিয়ে.
সুনিতা: আচ্ছা আপনি বাইরে জন না. মাঠে যান না. সারাদিন দিন বাড়ি বইসা আপনার ভালো লাগে?
আমি: না বাইরে ঘুরতে ভালো লাগে না. আমি বাড়ি থাকতে পছন্দ করি.
আবার চুপ চাপ. আমি ম্যাগজীন পরছি সুনিতা টীভী দেখছে.
সুনিতা: দাদাবাবু আর এক কাপ চা ডীমু?
আমি: দে
চা নিয়ে এলো সুনিতা. চা দিয়ে এবার আমার আর একটু কাছে বসলো.
আচমকা সব কিছু উলট পালট করে দিলো সুনিতা.
হঠাত সুনিতা বলতে শুরু করলো কিন্তু অন্য প্রসঙ্গো নিয়ে.
সুনিতা: আচ্ছা আপনি বাইরে জন না. মাঠে যান না. সারাদিন দিন বাড়ি বইসা আপনার ভালো লাগে?
আমি: না বাইরে ঘুরতে ভালো লাগে না. আমি বাড়ি থাকতে পছন্দ করি.
আবার চুপ চাপ. আমি ম্যাগজীন পরছি সুনিতা টীভী দেখছে.
সুনিতা: দাদাবাবু আর এক কাপ চা ডীমু?
আমি: দে
চা নিয়ে এলো সুনিতা. চা দিয়ে এবার আমার আর একটু কাছে বসলো.
আচমকা সব কিছু উলট পালট করে দিলো সুনিতা.
সুনিতা: আচ্ছা এই সব কেমনে করে?
আমি: হতবাক হয়ে ” কোন সব”?
সুনিতা: লাজুক হয়ে ওই যে আপনি কইলেন
আমি:তুই করবি এসব?
সুনিতা: না থাউক.
আমি: তাহলে জিজ্ঞেস করলি কেন?
সুনিতা: এমনেই?
আমি: না দেখ সুনিতা তোর যদি ইচ্ছে হয় তো বল. আমি রেডী আছি.
সুনিতা: ইচ্ছা করে.
আমি হতবাক. আমার ভালমানুষ্য তা তাহলে কাজে লেগেছে.
আমি: কাছে আয়
সুনিতা: আইসি তো.
আমি: আর একটু কাছে আয়.
কাছে আসার পর কি হল পরে বলছি ……।।
আমি: হতবাক হয়ে ” কোন সব”?
সুনিতা: লাজুক হয়ে ওই যে আপনি কইলেন
আমি:তুই করবি এসব?
সুনিতা: না থাউক.
আমি: তাহলে জিজ্ঞেস করলি কেন?
সুনিতা: এমনেই?
আমি: না দেখ সুনিতা তোর যদি ইচ্ছে হয় তো বল. আমি রেডী আছি.
সুনিতা: ইচ্ছা করে.
আমি হতবাক. আমার ভালমানুষ্য তা তাহলে কাজে লেগেছে.
আমি: কাছে আয়
সুনিতা: আইসি তো.
আমি: আর একটু কাছে আয়.
কাছে আসার পর কি হল পরে বলছি ……।।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.